সম্পাদকীয়


চা রি দি কে শী ত আ স ছে....
পাল্টাচ্ছে পৃথিবী
আ রো ও ও পাল্টাবেতবে কথা হচ্ছে পরিবর্তন কে আমরা কতটা গ্রহণ করতে পারছিভাঙাচোরা শহরভাঙাচোরা আঙিনা অথবা যা দেখছি তা সবই ভাঙাচোরা - তবে প্রশ্ন (?)
ভাঙাচোরা কি উঠিয়ে আনা যায় না?নাকি ভাঙা বস্তু গুলো আমরা ছুড়ে ফেলে দেবো
আদর করবোনাছাইপাঁশ ভাববোকোনটা হবে?
এমন আছেন, কেউ কেউ শখের বসত নতুন জিনিস ভেঙে ফেলে, টুকরো গুলো পরম যত্নে বুকের ভেতর আগলে রাখে
স্মৃতি হিসেবে অথবা ভাঙাচোরা সময় গুলো ধরে রাখার উদ্দেশ্যে না না ভয় পাবেন না.. আমি আপনাকে জিনিসপত্র ভেঙে ফেলতে জোর করছি নাকিন্তু ভাংচুর যাদের স্বভাব তারা আর কি করবে বলুনতারা হয়েছেই এমন বাঁকা...
প্রতিটা চেতনা ভাঙুক
আবার নিজেই কিছু গড়ে তুলুক টুকরো টুকরো থেকে
তবে মশাই আমরা কিন্তু পরীক্ষাগারে আলোচনা করতে বসিনি
আমরা আলোচনা কে পরীক্ষাগার করে তুলতে চাইছি - যেকোন স্থানে, যেকোন মুহূর্তে
জীবনের চেয়ে বড় পরীক্ষা আর কি হতে পারে
তবে ভয় কেনো?
আপনার ভয় কে আমি অন্য কিছু ধরে নেবো? শূন্যস্থান রইলো (                  )
বসিয়ে নেবেন

(এ সংখ্যায় থাকছে মহাদেবাশার শূন্যতত্ত্বের তৃতীয় কিস্তি  ) 
সম্পাদকীয় সম্পাদকীয় Reviewed by Unknown on November 07, 2017 Rating: 5

1 comment

  1. ভালো লাগলো । ভিন্নপথ অন্বেষণ জরুরি। কবিতা গতানুগতিক পাঠকের নয়।

    ReplyDelete